"শিক্ষক-শিক্ষার্থীর মধ্যে থাকতে হবে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক"
মেহজাবিন তুলি ও নাফিস ইমতিয়াজ
ডিইউএমসিজেনিউজ.কম
প্রকাশিত : ০৩:৫৯ পিএম, ১ আগস্ট ২০১৮ বুধবার | আপডেট: ০৭:২১ পিএম, ১ আগস্ট ২০১৮ বুধবার

অধ্যাপক আখতার সুলতানা
বাংলাদেশে সাংবাদিকতা শিক্ষার পথচলা শুরু হয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ১৯৬২ সালের ২ আগস্ট। এক বছর মেয়াদী সান্ধ্যকালীন ডিপ্লোমা কোর্সে মাত্র ১৬ জন শিক্ষার্থী নিয়ে এ দেশে যাত্রা শুরু করে সাংবাদিকতার প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা ব্যবস্থা। পরে পূর্ণাঙ্গ রূপ পায় গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগ। ২রা আগস্ট ২০১৮’য় বিভাগটি তার পথ চলার ৫৬ বছর পূর্ণ করেছে। উপলক্ষটিকে কেন্দ্র করে ডিইউএমসিজেনিউজ মুখোমুখি হয় বিভাগের জ্যেষ্ঠতম শিক্ষকদের একজন অধ্যাপক আখতার সুলতানার। সম্প্রতি অবসরে গেছেন এই শিক্ষক। বিভাগের সাথে তার রয়েছে দীর্ঘ ৩৫ বছরের স্মৃতি। সেসব স্মৃতির কথা ধরে রাখতেই এই সাক্ষাৎকার।
সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন নবম ব্যাচের অনলাইন জার্নালিজম (৪০৯) কোর্সের শিক্ষার্থীদের একটি টিম। প্রিয় পাঠক আসুন তাদের বর্ণনায় জেনে নেওয়া যাক বিভাগটিকে ঘিরে অধ্যাপক আখতার সুলতানার ভাবনা ও স্মৃতিগুলোর কথা। ঃ
শুরুটা যেভাবে
ভিকারুননিসা নূন স্কুল থেকে ম্যাট্টিক এবং হলিক্রস কলেজ থেকে ইন্টারমিডিয়েট পাসের পর আখতার সুলতানা ভর্তি হন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইতিহাস বিভাগে। সাংবাদিক হবেন এমন কোন চিন্তা থেকে নয়, নিতান্তই আগ্রহের বশে চলে এলেন ইতিহাস থেকে সাংবাদিকতা বিভাগে ডিপ্লোমা করতে। আখতার সুলতানা জানালেন, বর্তমানে ‘মিডিয়া সেন্টার’ হিসেবে ব্যবহৃত রুমটিতে সেসময় অধিকাংশ ক্লাস হত। যেহেতু ছাত্রসংখ্যা ছিল খুব কম, তাই বেশি বড় ক্লাসরুমের প্রয়োজনও ছিল না।
১৯৮৩ সালে আখতার সুলতানা এ বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন। শিক্ষার্থীদের মত সে সময় শিক্ষকের সংখ্যাও ছিল অপ্রতুল। তবে বিভাগের কাঠামো ছিল বৈচিত্র্যপূর্ণ। অনার্স, মাস্টার্স, প্রিলিমিনারি আর ডিপ্লোমা এমন চার ধরনের কোর্স ছিল তখন বিভাগে।
“এমনও হয়েছে সপ্তাহে একেকজন শিক্ষককে ১৪টি করে ক্লাস নিতে হয়েছে,” বললেন তিনি।
জানালেন, নারী শিক্ষক ছিলেন মাত্র দু’জন- তিনি এবং প্রয়াত ড. সিতারা পারভীন। সিতারা পারভীন এবং আখতার সুলতানা দুজন স্কুল ও কলেজ পর্যায়েও ছিলেন সহপাঠী। সিতারা পারভীন অবশ্য সাংবাদিকতা বিভাগে শিক্ষক হিসেবে যোগ দেন ১৯৮২ সালে। (উল্লেখ্য, অধ্যাপক সিতারা পারভীন ২০০৫ সালের ২৩ জুন যুক্তরাষ্ট্রে এক মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত হন।)
স্মৃতির ঝাঁপি থেকে-
বিভাগ নিয়ে উল্লেখযোগ্য স্মৃতির কথা বলতে গিয়ে অধ্যাপক আখতার সুলতানা দ্রুত ফিরে গেলেন ছাত্রজীবনে। প্রাণ খুলে বললেন নানা কথা। বিশেষ করে তাদের সময়ের শিক্ষা সফর আর পহেলা বৈশাখ উদযাপনের কথা। সাংবাদিকতা বিভাগ আয়োজিত প্রথম শিক্ষা সফর তিনি শিক্ষার্থী থাকা অবস্থাতেই হয়। সেটা ছিল সম্ভবত ১৯৭৯ সালের দিকে।
“এখন যেভাবে ছেলেমেয়েরা ক্যাম্পাসে সহজে মেলামেশা করে, তখন ৭০’র দশকে তো এমন সুযোগ ছিল না। ক্লাসেও ছেলেরা বসত এক পাশে আর মেয়েরা এক পাশে। ফলে স্টাডি ট্যুর ছিল দারুণ একটা সুযোগ ক্লাসের সব বন্ধুদের আলাদাভাবে জানার,’’ বললেন আখতার সুলতানা।
পাশাপাশি এও বললেন, “শিক্ষা সফর শুধু ভাল স্মৃতিই বয়ে নিয়ে আসে তা কিন্তু নয়, সেখানে কোন ইস্যু নিয়ে তর্ক হয়ে যেতে পারে, দুটো বন্ধুর মধ্যে বিবাদ হয়ে যেতে পারে। তবু তোমাকে সেই তাদের সাথেই থাকতে হবে! মানে এডজাস্টমেন্ট এর একটা ব্যাপার তো থাকে।”
জানালেন, তিনি সব সময় শিক্ষার্থীদের উৎসাহিত করেন শিক্ষা সফর বা পিকনিকের মত প্রোগ্রামগুলোতে উপস্থিত থাকতে। শিক্ষা সফরে গেলে নানা কিছু শেখা যায়, মানুষকে পরিপূর্ণভাবে ও নতুন রূপে চেনা যায়।
ক্যাম্পাসে তাদের পহেলা বৈশাখ উদযাপনের স্মৃতিচারণে আখতার সুলতানা জানান, একবার খুব সকালে সবাই এসে পরিকল্পনামাফিক দেখা করলেন রোকেয়া হলে। তাঁর আরেকজন কাছের বান্ধবী নাসিমা হায়দার, এখন বড় কূটনীতিক। হাই কমিশনার হয়ে দায়িত্ব পালন করছেন। তারই বাসায় সবাই মিলে সেদিন রান্না হল; পুরো পিকনিকের আবহ ছিল। মাঝে মাঝে তারা চার মেয়েবন্ধু মিলে বাইরে খেতে বের হতেন। প্রতিজন দিতেন ৩ টাকা করে! সেই ১২ টাকায় মজা করে খাওয়া হতো, আবার গোটা একটা টাকা ফেরতও আসত। সে ১ টাকা তারা ‘টিপস’ হিসেবে দিতেন।
এখনকার মত, তাদের সময়েও প্রত্যেকের বাসায় ছিল একটা কড়াকড়ি।
“যেখানেই থাকো সন্ধ্যার আযান বাসায় এসে শুনতে হবে,’’ এটাই ছিলো নিয়ম।
শিক্ষার্থী অন্তঃপ্রাণ-
শিক্ষক আর ছাত্রদের মধ্যকার বন্ধনের ওপর গুরুত্ব দিলেন অধ্যাপক আখতার সুলতানা। বললেন, “একজন শিক্ষক শুধু ক্লাসে গেলেন আর চলে আসলেন তাতেই তাঁর দায়িত্ব সম্পূর্ণ হয় না। একটা বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র-ছাত্রীরা দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে আসে, অনেকে হয়ত প্রথমবার গ্রামের বাইরে পা ফেলে ঢাবিতে পড়তে এসেই। অনেক ছাত্র ভয়ে থাকে, উদ্বিগ্ন থাকে নতুন জায়গা নিয়ে। শিক্ষকদের উচিত সেসময় এগিয়ে আসা। তাদের ছাত্রদের আপন করে নেয়ার মানসিকতা থাকতে হবে। ভয় পেলে ছাত্ররা তো আর সেই শিক্ষকের কাছে আসবে না। এমনকি পড়াশোনার ব্যাপারে কথা বলতেও ইতস্তত করবে। থাকতে হবে তাই বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। যেকোন বিপদে, যেকোন পরিস্থিতিতে তাদের জন্য শিক্ষকেরা রয়েছেন- এই বিশ্বাসটা ছাত্রদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে হবে।’’
তাঁর মতে, শিক্ষার্থীদের কাছে শিক্ষক হবেন ‘রোল মডেল’। বাবা মা শিক্ষকদের ওপর বিশ্বাস রেখে তাদের সন্তানদের বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়তে পাঠান। ওদের সুরক্ষার দায়িত্বও শিক্ষকদের। কোনভাবেই ছাত্ররা তাই শিক্ষকদের ভয় পাবেনা, বরং করবে শ্রদ্ধা ও সম্মান।
সংস্কার ও পরিবর্তন প্রসঙ্গে-
বিশ্ববিদ্যালয় বা বিভাগের একাডেমিক সিস্টেমে কোন পরিবর্তনের প্রয়োজন আছে কি না, জানতে চাইলে অধ্যাপক আখতার সুলতানা জানালেন, তিনি সেমিস্টার পদ্ধতির চেয়ে কোর্স পদ্ধতিকেই এগিয়ে রাখতে চান। বললেন, কোর্স পদ্ধতিতে একজন শিক্ষার্থী সারা বছর নির্দিষ্ট বিষয়টি নিয়ে পড়ার সুযোগ পায়। যে বিষয়ে বছরব্যাপী জ্ঞানলাভের প্রয়োজন রয়েছে, সেটাই যদি কেউ তিনমাস বা ছয়মাসে শিখতে বাধ্য হয় তাহলে সে কতটুকু শিখবে! শুধু ক্লাসে উপস্থিত থাকলেই চার বছরে ৩২টি কোর্স থেকে অনেকটা নাম্বার (এটেন্ডেন্স মার্ক) শিক্ষার্থীর ঝুলিতে এসে জমা হয়। মিডটার্ম, প্রেজেন্টেশন, এসাইনমেন্ট করেই বাকি ছয়মাস চলে যায়, ফলে সত্যিকার জ্ঞানটুকু অর্জনের জন্য শিক্ষার্থী খুব কম সময় পায়, মত আখতার সুলতানার।
সেই সাথে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিলেন ব্যবহারিক জ্ঞানার্জনের ওপর। এটাকে শুধু সাংবাদিকতা বিভাগের নয়, সমগ্র বিশ্ববিদ্যালয়েরই একটা সীমাবদ্ধতা হিসেবে বিবেচনা করেন তিনি। শিক্ষার্থীরা তত্ত্বীয় জ্ঞানের তুলনায় ব্যবহারিক জ্ঞান অনেক কম নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বের হচ্ছে, বললেন অধ্যাপক আখতার সুলতানা।
বিশ্ববিদ্যালয় এবং বিভাগ নির্ধারিত প্রতিটি কোর্সে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণ যেন আরো স্বতঃস্ফূর্ত হয় সেদিকে আলাদা নজর দিতেও বললেন তিনি।
নেই কোন অপূর্ণতা-
এত বছরের শিক্ষকজীবনে তাঁর কোন অপূর্ণতা বা অপ্রাপ্তি রয়েছে কিনা জানতে চাইলে দৃঢ় কন্ঠে সাথে সাথেই জবাব দিলেন, “একদম না”। বরং আছে দারুণ সন্তুষ্টি। শিক্ষার্থীদের সাথে তাঁর যে সম্পর্ক তা তিনি ভীষণ উপভোগ করেন। অকপটে স্বীকার করলেন, তিনি তাঁর ছাত্রদের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছেন। এমন অনেক অভিজ্ঞতার কথা তিনি ছাত্রদের মুখে শুনে অনুভব করেছেন, যেটি সম্পর্কে তার নিজের কোন ধারণা নেই।
নিজেই উদাহরণ হিসেবে হোস্টেল জীবনের কথা বললেন। ঢাকায় বেড়ে উঠেছেন তিনি। সমগ্র জীবনে কোনদিন তাকে হলে বা হোস্টেলে থাকতে হয়নি। অথচ তাঁর ছাত্রদের মুখ থেকে তিনি হল জীবনের বর্ণনা জেনেছেন পুঙ্খানুপুঙ্খরূপে।
একজন শিক্ষককে যেকোন ক্লাসের আগে ছাত্রদের চাইতে অনেকখানি বেশি পড়ে, প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হয়; কিন্তু বইয়ের পড়ার চাইতেও অনেক বেশি কাজে দেয় যখন তিনি ছাত্রদের সাথে সরাসরি যোগাযোগ করেন। তাত্ত্বিক জ্ঞানের চাইতেও তাঁর কাছে এই ব্যবহারিক জ্ঞানটুকুর মূল্য অনেক বেশি।
মজার ব্যাপার হলো, এখন গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে যারা শিক্ষক রয়েছেন তাদের অনেকেই অধ্যাপক আখতার সুলতানার সন্তানের বয়সী। তাঁর সবচাইতে ছোট মেয়েটির বয়সও তাঁর কোন কোন সহকর্মীর চাইতে বেশি। বয়সের বিস্তর ফারাক সত্ত্বেও প্রতিটি সহকর্মীর সাথে তাঁর রয়েছে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক। এদের সঙ্গ তিনি দারুণ উপভোগ করেন। শিক্ষক লাউঞ্জেও তাঁর স্বতঃস্ফূর্ত উপস্থিতি। এখানেও তিনি বিভিন্ন ব্যাকগ্রাউন্ডের শিক্ষকদের সাথে আলোচনার মাধ্যমে বৈচিত্র্যময় তথ্য আর অভিজ্ঞতার লাভের সুযোগ পান বলে মনে করেন।
অর্জন যত-
অধ্যাপক আখতার সুলতানা মানুষের জীবনের গল্প শুনতে ভালবাসেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হিসেবে তাঁর অন্যতম বড় অর্জনই হলো মানুষের কাছ থেকে বাস্তব অভিজ্ঞতা ও জ্ঞানলাভ। এত বছরে এতশত মানুষের সাথে মিশে তিনি যে অফুরন্ত জ্ঞান আর অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন এটা তার নিজের কাছে দারুন সন্তুষ্টির, বললেন আখতার সুলতানা ।
অনেকে সারাজীবন চাকরি করেও মানসিক সন্তুষ্টিটুকু পান না। আখতার সুলতানা এক্ষেত্রে নিজেকে ভাগ্যবান মনে করেন। বললেন, এত বছরে শিক্ষকতা পেশা নিয়ে, কর্মক্ষেত্র নিয়ে কিংবা নিজের জীবন নিয়েই কখনো তাঁর মনে কোন অভিযোগ, খেদ তৈরি হয়নি। শুধু সুখ নয়, তিনি যা পেয়েছেন তার নাম আত্মসন্তুষ্টি, আত্মতৃপ্তি।
খুব পরিকল্পনা করে কখনো কিছু করেননি তিনি। তবে ব্যক্তিজীবনে চলতে হয়েছে ভীষণ ভারসাম্য বজায় রেখে।
জানালেন, দেশের বাইরে পড়তে যাওয়ার সময় সাত বছরের ছেলেকে সাথে নিয়ে গেলেও মাত্র তিন মাস বয়সের মেয়েকে রেখেই চলে যেতে হয়েছিল। ঠিক দুই বছর পর তিনি যখন দেশে ফিরে আসেন তখন মেয়েতো তাকে আর চেনে না!
‘পুরো দুই বছর সে তার মাকে দেখেনি, কাছে আসবে কী!’ বললেন আখতার সুলতানা।
অতি-উচ্চাকাঙ্খী ছিলেন না কখনো। জীবন সম্পর্কে দর্শন খুব সাধারণ। ‘যতটুকু প্রয়োজন ততটুকুই উপার্জন করো, যা করো মন থেকে করো।’
আক্ষেপ প্রকাশ করলেন বর্তমান লাইফস্টাইল নিয়ে। বললেন, “এখন মানুষের জীবনে ভোগবাদ অনেক বেড়ে গেছে। মানুষ শেখার চেয়ে পাওয়ার আশায়ই বরং নিরন্তর ছুটে চলেছে”
ঘরে বসে আলস্যে সময় কাটানো এই মানুষটির ধাঁচে নেই। সময় পেলেই এখনো ছুটে যান তাঁর প্রিয় কর্মস্থল, ভালবাসার জায়গা গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগে। নতুন কিছুর সাথে সামনে আবার নিজেকে ব্যস্ত করে তুলবেন, এমনটাই আপাতত পরিকল্পনা তাঁর । তবে সাথে এটিও জানালেন, ভবিষ্যতে ফুলটাইম কোন কিছুতে আর জড়াবেন না।
গণযোগাযোগ ও সাংবাদিকতা বিভাগের জন্মদিনে তিনি তাঁর শিক্ষার্থীদের শুধু একজন সৎ সাংবাদিক কিংবা অন্য কোনও পেশাদার নয়, সত্যিকার মানুষ হবার আহবান জানিয়েছেন। বলেছেন, দেশের জন্য অবদান রাখতে হবে। এটাই সবচেয়ে বড় কাজ।
ডিইউএমসিজেনিউজ/ আগস্ট ১, ২০১৮
- ঢাবি’র সকল শিক্ষার্থীকে স্বাস্থ্যবীমার আওতায় আনার সিদ্ধান্ত
- ৩১ মে থেকে সীমিত পরিসরে খোলা থাকছে ঢাবি`র অফিসসমূহ
- ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অমর একুশে ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালিত
- চত্বরের সমারোহে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, নামের পেছনের গল্প
- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট: ভিনদেশীয় ভাষা শেখার পথপ্রদর্শক
- রোকেয়া হল সংসদের প্রাপ্তি অপ্রাপ্তি
- ঢাবির শামসুন্নাহার হলে স্তন ক্যান্সার সচেতনতা বিষয়ক সেমিনার
- আধুনিক ভাষা ইনস্টিটিউট: ঢাবি শিক্ষার্থীদের ভাষা শিক্ষা কেন্দ্র
- কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি জ্ঞান চর্চা নাকি চাকরির পড়াশুনার আতুরঘর
- এমসিজে-৪০৯ শিক্ষার্থীদের অনলাইন মিডিয়া হাউজ পরিদর্শন